ছবি

হযরতবাল মসজিদ এবং শঙ্করাচার্য পাহাড় পরিভ্রমন

ভোরবেলা ঘুম ভাঙতেই হাউজবোটের সামনের বারান্দা বা ব্যালকনি, যাই বলি না কেন, সাজানো ফাঁকা জায়গাটায় চলে এলাম। সামনের নাগিন লেকের পুরোটা কেমন ধোঁয়া ধোঁয়া... আরও পড়ুন

ছবি

শ্রীনগর পরিভ্রমণ - নাগিন এবং ডাল লেক

হাউজবোটে চেকইন করে আধঘণ্টা সময় দিলাম সবাইকে তৈরি হয়ে নিতে, বিকেলবেলা নির্ধারিত ছিল ‘শিকারা রাইড’। আমাদের প্যাকেজে প্রথমে এক ঘণ্টা শিকারা রাইড কমপ্লিম... আরও পড়ুন

ছবি

শ্রীনগর পরিভ্রমণ - ওয়াজওয়ান ভক্ষণ

গুলমার্গে যেদিন এলাম সেদিন ছিল বন্‌ধ, যথারীতি পরেরদিনও তা অব্যাহত ছিল। আমাদের ড্রাইভার সাহিল চাইছিল খুব ভোরে রওনা হয়ে যেতে গুলমার্গ থেকে কাশ্মীরের দি... আরও পড়ুন

ছবি

গুলমার্গে যাপিত অলস দিনটি

গুলমার্গ পৌঁছে হোটেলে চেকইন করে সবাইকে রুম বুঝিয়ে দেয়ার পর রিসিপশনে গিয়ে খোঁজ নিলাম গণ্ডোলা’র টিকেটের। চাইলে আগে থেকে ‘গুলমার্গ গণ্ডোলা’র ওয়েবসাইট হত... আরও পড়ুন

ছবি

গুলমার্গ এর পানে, গণ্ডোলা'র টানে

আরু ভ্যালী হতে শেষ বিকেলে পাহেলগাঁও শহরে পৌঁছে একটা ভালো মানের রেস্টুরেন্টের খোঁজ করতে ‘মিনা রেস্টুরেন্ট’ এ এই পড়ন্ত বিকেলেও লাঞ্চের আয়োজন বিদ্যমান প... আরও পড়ুন

ছবি

পাথুরে নদী আর উপত্যকার শহর "পাহেলগাঁও"

টানা সত্তর ঘণ্টার যাত্রা শেষে স্বাভাবিকভাবেই দেহ ছিল ক্লান্ত, তার সাথে পরপর তিন রাত চলমান যানে রাত্রিযাপন এবং নিদ্রা। তিনদিন পর বিছানা-বালিশ তার সাথে... আরও পড়ুন

ছবি

অবশেষে পৌঁছলুম পাহেলগাও!!!

মুঘল রোড ধরে গাড়ী যত এগিয়ে যাচ্ছিল, ততই আমরা বিস্ময়ে হতবাক হয়ে যাচ্ছিলাম। অবিশ্বাস্য সব রাস্তা, সুউচ্চ সব পাহাড়ের গাঁ কেটে কেটে তৈরি, একদিকে সুবিশাল... আরও পড়ুন

ছবি

মুঘল রোড ধরে কাশ্মীরের পথে

নামের সাথে চৌধুরী জুড়ে দিলেই কেউ চৌধুরী সাহেব হয়ে যায় না, নামের সাথে মিয়া এঁটে দিলেই হওয়া যায় না মিয়ার ব্যাটা। তেমনি নামের পরে এক্সপ্রেস জুড়ে দেয়া... আরও পড়ুন

ছবি

দু'পলকের দিল্লী দর্শন

কানে হেড ফোন গুঁজে পছন্দের গান শুনছি আর ট্রেনের মৃদু দুলুনিতে দোল খাচ্ছি উপরের বাঙ্কে শুয়ে শুয়ে। ওপাশে মাঝের আর উপরের বাঙ্কে আমার অন্য চার ভ্রমণসঙ্গী... আরও পড়ুন

Translate

বোকা পর্যটকের কথা

মানুষ যেমন হঠাৎ করেই কারো প্রেমে পড়ে, ঠিক তেমনই করে আমিও প্রেমে পড়েছি ভ্রমণের। আজব এক নেশায় নেশাগ্রস্থ, কবে থেকে জানি না। তবে নিজের আর্থ-সামাজিক অবস্থানে লড়াই করে টিকে থাকার পর ভ্রমণে মনঃসংযোগ করতে উদ্যত হই। সেই থেকে যখনই সময়-সুযোগ হয় বেড়িয়ে পড়ি ঘর হতে, ভ্রমণের তরে। মজার ব্যাপার হল, আমি সাইক্লিস্ট নই, সাঁতার কাটতে পারি না, না পারি ট্র্যাকিং, হাইকিং, ক্লাইম্বিং। কোন ধরণের এডভেঞ্চারধর্মী কোন গুণই আমার নেই, শুধু আছে ভ্রমণের শখ আর অদম্য ইচ্ছাটুকু। আর সেই ইচ্ছা থেকেই সময় সময় আমার ঘুরে বেড়ানো আর সেই গল্পগুলো লিপিবদ্ধ করে রাখা এই ডায়েরীতে। আমার এই লেখাগুলো বিভিন্ন সময়, বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে এবং ব্যক্তিগত ডায়েরীতে লেখা ছিল; সেগুলো সব একত্রে সংরক্ষণ করে রাখার নিমিত্তেই এই ব্লগ। যদি আপনাদের কারো এই লেখাগুলো কোন কাজে লাগে তবে আমার পরিশ্রম কিছুটা হলেও সার্থক হবে।

পোস্ট সংরক্ষণাগার

যোগাযোগ ফর্ম

প্রেরণ