বোকা পর্যটকের ডায়েরী

গত অক্টোবর-নভেম্বরে রাজাস্থানে লম্বা সলো ট্রিপ দিয়ে আসার পর কোথাও বেড়াতে যাওয়া হয় নাই। আক্ষরিক অর্থে বাসা-অফিস এর বাইরে কোথাও যাওয়া হচ্ছিলো না। গত মহর

গল্পের ছবিসকল গত সপ্তাহ দুয়েক ধরেই ইচ্ছে সূর্যমুখী বাগান আর টিউলিপ বাগানে ঢুঁ মারা। যেহেতু সূর্যমুখী বাগান ঢাকা হতে সহজেই ঘুরে আসা যায়, তাই সুযোগ খুঁ

<b> লাল কাঁকড়ার ডেরায়</b> বিকেল সাড়ে তিনটা নাগাদ আমরা তিনজন চলে এলাম কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে। সকালবেলা কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে এর বামপাশ ধরে হেঁটেছিলাম; এবার কুয়াক

<b> প্রভাতের গল্প</b> এর আগের সুন্দরবন ভ্রমণ এর অভিজ্ঞতার আলোকে প্ল্যান ছিল এদিন খুব ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠবো; আলো ফোটার আগে প্রমোদতরী’র তৃতীয় তলার করিডোরে বসে যা

<b> রাত পোহানোর পরে</b> কেবিনের থাইগ্লাসের উপর মোটা পর্দা থাকা সত্ত্বেও সূর্যের আলো তীব্রভাবে চোখে পড়তেই ঘুম ভেঙ্গে গেল, মোবাইলের স্ক্রিনে দেখে নিলাম সময়টা, এখ

<b><b></b> গল্পের পেছনের গল্প</b> প্রায় ত্রিশ মাস হতে চললো, আক্ষরিক অর্থেই কোথাও বেড়াতে যাওয়া হয় নাই। ব্যক্তিগত নানান প্রতিকূলতা এবং তার সাথে কোভিড-১৯ এর মহামারী এবং

<b> শুরুর আগের গল্প</b> মাঝে মাঝে এমন কিছু অপূর্ণতা থাকে যা চাইলেই পূরণ হয়ে যায়, তারপরও কেন যেন সেই অপূর্ণতাগুলো পূর্ণতা পায় না। কলেজ পেরুনোর পর মনে সাধ জাগলো

গেল জুন মাসে হুট করেই ঝটিকা সফর করেছিলাম দিনাজপুর-রংপুর, উদ্দেশ্য ছিল বিখ্যাত লিচুর বাজার ঘুরে দেখা; সাথে ‘রথ দেখা, কলা বেচা’র মত দু’তিনটি জমিদার বাড়ী

মাস তিনেক আগে দিনাজপুর ভ্রমণের আগে একটু খোঁজাখুঁজি করে প্রথম এই জমিদার বাড়ীটির নাম জানতে পারি, হাবড়া জমিদার বাড়ী। ‘হাবড়া’ নামটি শুনলেই মনে পরে বেনাপোল

আকাশে মধ্যাহ্নের সূর্য, এর মাঝে নৌকায় আমরা পাঁচজন আরোহী। আয়েশি ভঙ্গিতে আমরা ছবি তুলছি, আমি আর হাসিব। শাহরিয়ার নৌকার অন্য পাশে ছিল, সেখান থেকে আমাদের এ

নিঝুম দ্বীপ বাংলাদেশের একটি ছোট্ট দ্বীপ। নোয়াখালী জেলার হাতিয়া উপজেলার অর্ন্তগত নিঝুম দ্বীপ। একে 'দ্বীপ' বলা হলেও এটি মূলত একটি 'চর'

ইঞ্চিন নৌকা কিছুক্ষণ চলার পর গায়ের চামড়ায় জ্বলুনি অনুভব করলাম। চারিদিকে স্থলভূমির শেষ অস্তিত্ব একসময় দৃষ্টির আড়ালে চলে যেতে থাকলো। সন্দ্বীপ থেকে হাতিয়

সন্দ্বীপের পশ্চিম পাড় হতে এই কালাপানিয়া পর্যন্ত পুরো পথটুকু’র সৌন্দর্যে আমি সত্যিই বিমোহিত হয়ে ছিলাম। বারবার মনে হচ্ছিল খুব বেশী কিছু না, একটু সহজ পর্

বছর দুই আগে মনে একটা পরিকল্পনা করেছিলাম, আমাদের দেশের দক্ষিণের বিখ্যাত সাতটি দ্বীপ ভ্রমণ করার। সেই ভার্চুয়াল ট্র্যাভেলিং নিয়ে তখন একটা পোস্ট দিয়েছিলাম

<i> .... ... .. .. . . . এর পর অনেক দিনের আখাঙ্খিত হাম্মাম এর উদ্দেশ্যে রাওনা দিলাম আর ভালোই ভালোই ঝরনাই পোঁছে, ঝরনার পানিতে ভিজে ফেরার পথে ছিলাম , তখনি

জলের দেশ বাংলাদেশ, আর এই বাংলাদেশের সবুজ প্রকৃতির রূপের মোহময়ী জাদুর ছোঁয়া লাগে বর্ষায়। বর্ষার বর্ষণের যে ভালবাসার চুম্বন জড়ায় প্রকৃতির সারা অঙ্গে, সে

সারাদিন বৃষ্টিকে সঙ্গী করে সন্ধ্যার আগে আগে যখন নৌকা টেকেরঘাটে ভিড়ল, তখন মনটাই খারাপ হয়ে গেল। আকাশে তখনো মেঘেদের দৌড়ঝাঁপ সমানে চলছে। এবারো বুঝি হবে না

মারিশ্যা থেকে রাঙামাটি নৌভ্রমণ শেষে <b> ( মারিশ্যা টু রিজার্ভ বাজার ঘাট - এ লাইফ টাইম মেমোরেবল বোট জার্নি ) </b> দুপুরের ভরপুর লাঞ্চ করে সবাই বের হয়েছিলাম রাজবন