বোকা পর্যটকের ডায়েরী

অপেক্ষার পালা খুব খারাপ জিনিষ, খুব খারাপ, খুব... প্রথম পর্বে এই কথাটা দিয়ে শেষ করেছিলাম প্রারম্ভিক কথন আমাদের কেরালা ট্রিপের গল্প কাহিনীর। আসলে তখনও জা

মানালি, ভারতের অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র, হিলস্টেশন এর রাজা বলা যায়। পাহাড়ি বাতাবরণ এ ছুটির কয়েকটা দিন কাটাতে হাজারো পর্যটক ছুটে যান মানালি। আজকে চলুন কম

আসুন এবার ঘুরে আসি সিমলা থেকে। সিমলা উত্তর ভারতের হিমাচল প্রদেশের রাজধানী। উত্তরে মান্ডি এবং কুল্লু জেলা, পূর্বে কিন্নুর, দক্ষিণ-পশ্চিমে উত্তরখান্ড এ

কেরালা, স্থানীয়রা একে বলে, “গডস ওউন কান্ট্রি”। গত বছরের অক্টোবর মাসে যখন কাশ্মীর-সিমলা-মানালি ট্রিপের জন্য ইন্ডিয়ান ভিসা নিলাম, তখনই প্ল্যান ছিল ভিসার

গেল জুন মাসে হুট করেই ঝটিকা সফর করেছিলাম দিনাজপুর-রংপুর, উদ্দেশ্য ছিল বিখ্যাত লিচুর বাজার ঘুরে দেখা; সাথে ‘রথ দেখা, কলা বেচা’র মত দু’তিনটি জমিদার বাড়ী

সন্ধ্যের আগে আগে শেষ বিকেলে আমরা পৌঁছে গেলাম দিল্লী; প্রায় তেরো ঘন্টায় সাড়ে পাঁচশত কিলোমিটার এর বেশী পথ পাড়ি দিয়ে আমাদের আজকের গন্তব্য কেরলবাগের নিকটব

মানালি থেকে দিল্লী, সড়কপথে প্রায় সাড়ে পাঁচশত কিলোমিটার এর রাস্তা। টানা ১৪ দিনের ভ্রমণ শেষে আর যেন মন টিকছিলো না এই বিদেশ বিভূঁইয়ে। তাইতো আমাদের ড্রাইভ

দুদিন আগে দেখা কুলু তিব্বতীয় মনস্ট্রি ’ র তুলনায় ছোটখাট এই মনস্ট্রিও দেখতে মন্দ না।  চারিদিকে পাহাড়ে ঘেরা ছোট্ট উপত্যকায় অনিন্দ্য সুন্দর মনেস্ট্রিটি দাঁড়িয়ে আছে। দুপ

সেবারের মানালি ভ্রমণে আমাদের পরবর্তী গন্তব্য ছিল হিড়িম্বা দেবী টেম্পল এবং তদসংলগ্ন বনবিহার। ইতিহাসে এই হিড়িম্বা দেবী রাক্ষসী হিসেবে উল্লেখিত থাকলেও স্

যে কোন কিছুর সমাপ্তিতে একটা সুপ্ত বেদনার রাগিণী থাকে, প্রাপ্তির সাথে সাথে ফেলে আসা স্মৃতি অজানা এক বিরহের প্রচ্ছন্ন মেঘ জমিয়ে তোলে। প্রায় দুই সপ্তাহের

মাস তিনেক আগে দিনাজপুর ভ্রমণের আগে একটু খোঁজাখুঁজি করে প্রথম এই জমিদার বাড়ীটির নাম জানতে পারি, হাবড়া জমিদার বাড়ী। ‘হাবড়া’ নামটি শুনলেই মনে পরে বেনাপোল

আমার জ্যাকেটের চেইন ছিড়ে গেছে। গাড়ী খুলে দিলে আমি ভেতরে গিয়ে সামনের সিটে বসলাম, বিপিন পুরো সিট এলিয়ে দিল, বলল চুপচাপ শুয়ে থাক কিছুক্ষণ, ঠিক হয়ে যাবে।

আগের দিন কুলুতে অবস্থিত “তিব্বতীয় মনস্ট্রি” দেখে এসে আমাদের ড্রাইভার কাম গাইড, বিপিন রাজপুতান আমাদের নামিয়ে দিয়েছিল সিমলা মলে। আমি আর রওশন আরা ইয়াসমিন

সকালবেলা কুল্লু মানিকারান যাওয়ার পথে আমাদের রাস্তাটি ছিল বিয়াস নদীর পাশ ঘেঁষে, মাঝখানে পাথুরে বিয়াস নদী আর তার দুপাশে পিচঢালা পাহাড়ি চমৎকার রাস্তা। তো

আমার মত শখের ভ্রমণকারীর জন্য এডভেঞ্জার এক্টিভিটি শুধু চেয়ে চেয়ে দেখার বস্তু। কারণ, ফিজিক্যাল ফিটনেস একেবারেই জঘন্য'র সাথে তিন ডিজিটের কিলোগ্রামে ও

সাধারণত স্থলপথে বা রেলপথে আগ্রা-জয়পুর, সিমলা-মানালি, জম্মু-কাশ্মীর সহ অনেক রুটের পর্যটকদেরই কিন্তু দিল্লী হয়ে যেতে হয়। ফলে এক-দুই দিন যাত্রা বিরতি থাক

মানালি শহরে আগের রাতে পৌঁছে তেমন আর ঘোরাঘুরি করা হয় নাই। সকালবেলা একটু দেরী করেই আজ ঘুম থেকে উঠলাম, আজ সাত-সকালে দৌড়ঝাঁপ করার হ্যাপা নেই। ফ্রেশ হয়ে রু

সকালে ঘুম থেকে উঠে টের পেলাম, আজকের আবহাওয়া চমৎকার, রৌদ্রোজ্জ্বল দিন। আজ আমাদের গন্তব্য সিমলা থেকে মানালি। ড্রাইভার বিপিন আগেই বলে দিয়েছিল লম্বা যাত্র

ভাগ্যকুল মিষ্টান্ন ভাণ্ডারের নাম তো অনেক আগেই শুনেছি, কিন্তু ভাগ্যকুল জমিদার বাড়ীর নাম খুব বেশী দিন আগে শুনি নাই। ২০১৩ সাল থেকে জমিদার বাড়ী নিয়ে লেখাল

আগামীকাল সকালে চলে যাব সিমলা থেকে মানালি, তাই এদিন বিকেল বেলাটা বরাদ্দ ছিল সিমলা শহরের কিছু দ্রষ্টব্য স্থান ঘুরে দেখার। বিকেলের শুরুতেই আমরা চলে যাই স

আকাশে মধ্যাহ্নের সূর্য, এর মাঝে নৌকায় আমরা পাঁচজন আরোহী। আয়েশি ভঙ্গিতে আমরা ছবি তুলছি, আমি আর হাসিব। শাহরিয়ার নৌকার অন্য পাশে ছিল, সেখান থেকে আমাদের এ

ভোরবেলা ঘুম ভাঙতে টের পেলাম রাতের সেই প্রচণ্ড শীত এখন তেমন নেই। আমাদের পুরো ট্যুর শিডিউল এর ন্যায় এদিনও আমরা দ্রুত তৈরি হয়ে যে যার যার রুম থেকে রিসিপশ

নিঝুম দ্বীপ বাংলাদেশের একটি ছোট্ট দ্বীপ। নোয়াখালী জেলার হাতিয়া উপজেলার অর্ন্তগত নিঝুম দ্বীপ। একে 'দ্বীপ' বলা হলেও এটি মূলত একটি 'চর'